Saturday, November 21, 2020

 ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রতে মানতে পারেন এ ফর্মুলা:

১. প্রতিদিন বাদাম খাওয়া জরুরী
২. কার্বোহাইড্রেড সমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে
৩. প্রতিদিন অবশ্যই বার্লি খেতে হবে
৪. ভিটামিন ডি এর ঘাটতি যেন না হয়
৫. প্রতিদিন হাটতে হবে
৬. ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি খেতে হবে
৭. মেথি খাওয়া জরুরী
৮. সবুজ শাক সব্জি
৯. অ্যালোভেরা সঙ্গে হলুদ
১০. প্রতিদিনের ডায়েটে ফল থাকতে হবে
১১. দৈনিক ৩-৪ লিটার পানি খেতে হবে


Sunday, March 15, 2020

ডায়াবেটিক রোগীদের পায়ের জটিলতা সমূহ



ডায়াবেটিক রোগীদের পায়ের জটিলতা সমূহঃ

১. ত্বক পরিবর্তন (Skin Change) যে স্নায়ুগুলো পায়ের পাতার তৈলাক্ততা ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করে, ডায়াবেটিক রোগীদের সেই স্নায়ুগুলো কাজ করেনা । তাই পায়ের পাতার ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পায়ে ফাটল ধারে ।
২. দুর্বল রক্ত সঞ্চালন (Poor blood circulation ) ডায়াবেটিস রক্তনালীকে সংকীর্ণ করে দেয় । দুর্বল রক্ত প্রবাহের জন্য ইনফেকশন বা জীবানু সংক্রমন প্রতিরোধ করা কঠিন হয়ে যায় ।

৩. নিউরোপ্যাথি  (Neurapathy) এটি এক ধরনের স্নায়ুরোগ যেখানে ডায়াবেটিক রোগীদের স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্থ হবার কারনে তারা ঠান্ডা বা গরম এবং পায়ে ব্যাথা অনুভব করে না । এই সংবেদনশীলতা হারানোর ফলে ছোট-খাটো আঘাতও বড় ধরনের ক্ষতির কারণ হতে পারে ।

৪. ক্যালাস (Callus) পায়ের তালুর ত্বক শুষ্কতার জন্য শক্ত হয়ে গিয়ে ক্যালাস গঠন করে । আর এই ক্যালাস থেকে পায়ের আলসার ও হতে পারে ।

৫. ডায়াবেটিক ফুট আলসার (Diabetic foot ulcer) ফুট আলসার হল ঘা বা ক্ষত যা সাধারনত যা রক্তসঞ্চালনের সমস্যার জন্য ডায়াবেটিক রোগীদের পায়ের নিচে হয় । আলসার নিরাময়ের পরেও বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে আবার আলসার হতে পারে ।

৬. ডায়াবেটিক ফুট ইনফেকশন (Diabetic foot infection) ডায়াবেটিক রোগীদের পায়ের আলসারের সময়মত চিকিৎসা না হলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার অনুপ্রবেশ ঘটতে পারে এবং পায়ের ইনফেকশন হতে পারে ।


৭. অ্যাম্পুটেশন ( Amputation/অঙ্গচ্ছেদ) রক্তসঞ্চালনে সমস্যা, সংবেদনশীলতা কমে যাওয়া এসব কারনে ডায়াবেটিক রোগীদের পায়ে আলসার এবং ইনফেকশন হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে । সময়মত সঠিক চিকিৎসা না হলে এই সংক্রমন অঙ্গহানি বা অ্যাম্পুটেশন এর কারণ হতে পারে ।